Monday, March 14, 2016

আক্কেলপুর উপজেলার দর্শনীয় স্থান ,Bangladesh

 

আক্কেলপুর উপজেলার দর্শনীয়  স্থান:

নাম কিভাবে যাওয়া যায় অবস্থান
শ্রী শ্রী গোপীনাথ ঠাকুর জিও মন্দির ও বিগ্রহ আক্কেলপুর শহর হতে প্রায় ৩ কিলোমিটার। আক্কেলপুর শহর হতে রিকসা/বাস অথবা সিএনজি যোগে যাওয়া যায়। আক্কেলপুর উপজেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়নের বাজারে মন্দীরটি অবস্থিত।
 ল্যাংগরপীর (রাঃ) এর মাজার আক্কেলপুর শহর হতে প্রায় ৩ কিলোমিটার। আক্কেলপুর শহর হতে রিকসা/বাস অথবা সিএনজি যোগে যাওয়া যায়। উপজেলা পৌরসভার অন্তভূর্ক্ত সোনামুখী নামক স্থানে অবস্থিত।
ফ্লেমিঙ্গ এগ্রো টেক লিঃ, তিলকপুর আক্কেলপুর শহর হতে প্রায় ১৬ কিলোমিটার। আক্কেলপুর শহর হতে বাস অথবা সিএনজি যোগে যাওয়া যায়। আক্কেলপুর উপজেলার তিলকপুর ইউনিয়নে অবস্থিত।
বধ্য ভুমি আক্কেলপুর শহর হতে রিকসা অথবা পায়ে হেট যাওয়া যায়। আক্কেলপুর উপজেলা সদরের নিকটে আমুট্ট গ্রামে ফসলের মাঠে অবস্থিত।
গণকবর আক্কেলপুর শহর হতে রিকসা অথবা পায়ে হেট যাওয়া যায়। আক্কেলপুর উপজেলার পশ্চিম আমুট্ট মৌজায়

শ্রী শ্রী গোপীনাথ ঠাকুর জিও মন্দির ও বিগ্রহ:

 আক্কেলপুর শহর হতে প্রায় ৩ কিলোমিটার। আক্কেলপুর শহর হতে রিকসা/বাস অথবা সিএনজি যোগে যাওয়া যায়।

আক্কেলপুর উপজেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়নের বাজারে মন্দীরটি  অবস্থিত।
জানা যায় দ্বাদশ শতকের শেষের দিকে বাংলার স্বাধীন সুলতান আলাউদ্দিন
হোসেন শাহের অর্থানুকূল্যে ও নাখেরাজ সম্পত্তি দানের মাধ্যমে অত্র এলাকার
হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষের পূজা অচর্নার জন্য এ প্রতিষ্ঠান টি গড়ে উঠে।
বতর্মানে এটি একটি দেবোত্তর এস্টেট। শ্রী রমেন্দ্র কৃষ্ণ প্রিয়া এলাকার
বংশানুক্রমিক সেবায়েত হিসাবেদায়িত্ব পালন করছেন। এখানে প্রতিদিন

শ্রী শ্রী গোপীনাথ ঠাকুরজিও মন্দির ও বিগ্রহ

১৫ কেজি পরিমাণ আতব চালের প্রসাদ আগত ভক্ত বৃন্দের মধ্যে বিতরণ
করা হয়। প্রতি বছর এখানে ফাল্গুনের দোলপূর্ণিমার সময় নুন্যতম ১৩
দিন ব্যাপী বিশাল মেলা বসে। মেলায় প্রতিদিন প্রায় ৫০,০০০ লোকের
আগমন ঘটে। গরু, মহিষ ঘোড়া সহ কাঠের বিভিন্ন ধরনের আসবাব
পত্র মেলায় ক্রয় বিক্রয় হয়।
অবস্থান: 
আক্কেলপুর উপজেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়নের বাজারে মন্দীরটি অবস্থিত।

বধ্য ভুমি
  কিভাবে যাওয়া যায়: 

আক্কেলপুর শহর হতে রিকসা অথবা পায়ে হেট যাওয়া যায়।
আক্কেলপুর উপজেলা সদরের নিকটে আমুট্ট গ্রামে ফসলের মাঠের বধ্য ভূমিতে ১৯৭১ সালে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে হানাদার বাহিনীর নিমর্ম হত্যাযজ্ঞের শিকার হয়েছিল ২২ বীর মুক্তিযোদ্ধা। একাত্তরের সেই বেদনা-বিধুর ও সাহসী দিনগুলিকে স্মরণ করিয়ে দিতে বধ্যভুমিতে দাঁড়িয়ে  থাকা স্মৃতিসৌধ স্তম্ভ পথিককে মনে করিয়ে দেয় এক সাগর রক্তের বিনিময়ে অজির্ত আমাদের এই স্বাধীনতা ।
অবস্থান: 
আক্কেলপুর উপজেলা সদরের নিকটে আমুট্ট গ্রামে ফসলের মাঠে অবস্থিত।

আক্কেলপুর গণকবর:

  কিভাবে যাওয়া যায়:
মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে আক্কেলপুর উপজেলার অবদান অপরিসীম। জয়পুরহাট জেলার মধ্যে ৩৮৫ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালে পাক বাহিনীদের হত্যাযজ্ঞ থেকেও রক্ষা পায়নি এ উপজেলার স্বাধীনতাকামী মানুষ। তারই সৃতি হিসেবে আজও শোভা পাচ্ছে পশ্চিম আমুট্ট মৌজায় ২ (দুই) টি গনকবর। এবং আক্কেলপুর মহিলা কলেজের পশ্চিম পার্শ্বে  একটি বদ্ধভূমির উপর নির্মিত সৃতি স্তম্ভ। প্রতি বছর এলাকার কৃতজ্ঞ মানুষ স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে এসব গণকবরে এসে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালে আক্কেলপুর উপজেলার কাশিড়া বাজারে বীর মুক্তিযোদ্ধা দের সাথে পাক হানাদার বাহিনীর একটি সম্মুখ যুদ্ধ সংগঠিত হয়েছিল। এ যুদ্ধে ০৫ (পাঁচ) জন হানাদার নিহত হয়।
অবস্থান: 
আক্কেলপুর উপজেলার পশ্চিম আমুট্ট মৌজায়

 

 

 

No comments:

Post a Comment